স্বাগতম Dohazariblog.com এ

আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম
.

Smiley face

অফারঃ আজীবন স্পন্সর সদস্য হোন মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে। আপনার ব্যবসা বা পেইজ কে প্রচার করুন সবার মাঝে। Whats app +dohazariblog@gmail.com


Wednesday, December 8, 2021

No comments:

 সিভি ও কভার লেটার দুটোই বানানোর সুবিধা আছে। এর আছে ত্রিশটি সুন্দর সুন্দর সিভি টেমপ্লেট। সেগুলোতে ডেমো কন্টেন্ট না থাকায় ব্যবহারকারীকে কিছুটা রাইটার্স ব্লকে পড়তে হতে পারে। তবে এর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন সিস্টেম যে কোনো ব্যবহারকারীকে তার সিভি তৈরি করার প্রতিটি পদক্ষেপে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিবে।

এখানে সাইন আপ করা ছাড়াই একাধিক পেজ নিয়ে একাধিক রিজুমি বানানো থেকে শুরু করে পিডিএফ ফরমেটে ডাউনলোড পর্যন্ত করা যাবে।

রিজুমি

এই সাইটটিকে বলা যেতে পারে অনলাইনের সেরা ফ্রি সিভি বিল্ডার। এর ২০ এর অধিক সিভি টেমপ্লেট খুব জাঁকজমক না হলেও প্রফেশনাল সিভি তৈরির জন্য যথেষ্ট। কারণ টেমপ্লেটগুলো চাকরি দাতাদের দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাপক গবেষণার মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। কভার লেটার তৈরির জন্যও এই সাইটটি বেশ উপযুক্ত।

এই সাইট থেকে ফ্রিতে পিডিএফ, ডক, ডক্স, আরটিএফ ও টেক্সট ফরমেটে সিভি প্রিন্ট ও ডাউনলোড করা যায়। এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে শেয়ার করা যায়।

অ্যাডোবি রেজুমি বিল্ডার

বিশ্ব বিখ্যাত ডিজাইন প্রতিষ্ঠান অ্যাডোবির এই ফ্রি টুলটি এক পৃষ্ঠার সিভি তৈরির জন্য সেরা। ১৩টি থিমের যে কোনোটি বেছে নিয়ে ইচ্ছেমতো কাস্টমাইজড করা যায়। অ্যাডোবি স্পার্কের এই সহজ-সাবলীল ইন্টারফেসে টেক্সট, ফটো, ভিডিও এবং লিঙ্ক যোগ করা যায়। শুধু তাই নয়, তৈরিকৃত সিভিটির একটি লিঙ্কও তৈরি করা যায় যেটি সরাসরি নিয়োগকর্তাকে ইমেইল করা যায়। ফেসবুক বা টুইটারে এটি শেয়ারের সুবিধা তো আছেই। এছাড়া এই সাইট থেকে সরাসরি ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট বা অনলাইন পোর্টফোলিওতে সিভি সংযুক্ত করা যায়।

বিহান্স

ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রিতে কম্যুনিটি ও ব্র্যান্ডিং-এর জন্য এটি অনলাইনে সেরা সাইটগুলোর একটি। এখানে প্রোফাইল তৈরির সময় ডিজাইনগুলো প্রোজেক্ট আকারে আপলোড করা হয়, যেখানে অন্তর্ভুক্ত থাকে ছবি ও ভিডিও থেকে শুরু করে বিভিন্ন ডিজিটাল সামগ্রী।

প্রতিটি প্রোজেক্টের আলাদা আলাদা লিঙ্ক তৈরি হয় যা ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করা যায়।

এছাড়া বিহান্সের আরেকটি বড় পরিচয় হলো, এটি পুরোদস্তুর একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। বিহান্সে ডিজাইনারদের কাজগুলো এত দৃষ্টিনন্দন ভাবে প্রদর্শিত হয় যে প্রমোশনের জন্য আলাদা কোনো টুলসের দরকার হয় না।

জিমডো

শুধু পোর্টফোলিও থিমকে কেন্দ্র করে মাত্র দুই থেকে তিনটি টেমপ্লেট থাকলেও, এর ফ্রি ফিচারগুলো অন্য যে কোনো খ্যাতনামা ব্যয়বহুল পোর্টফোলিও বিল্ডার থেকে উত্তম। এর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন ইন্টারফেস মিনিটের মধ্যে পুরো পোর্টফোলিও কাস্টমাইজড করতে সহায়তা করে।

জিমডো দিচ্ছে পিডিএফ, জিআইএফ, জেপিজি, পিএনজি, এসভিজি, সিএসএস ফাইলগুলো আপলোড ও ডাউনলোড করা সুযোগ। তবে ফ্রি প্ল্যানের ক্ষেত্রে ফাইল সাইজ ১০এমবির বেশি হওয়া যাবে না।

জিমডো সর্বমোট ৫০০ এমবি স্টোরেজ জায়গা, ২ জিবি ব্যান্ডউইথ ফ্রিতে দিয়ে থাকে।

কন্টেন্টলি

ডিজাইনারদের জন্য বিহান্স যা, রাইটারদের জন্য কন্টেন্টলি ঠিক তাই। এরপরেও ফ্রিল্যান্স রাইটারদের পাশাপাশি এখানে ভীর হয় ডিজাইনার, ফটোগ্রাফার, ভিডিওগ্রাফারদের। সাইটের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, এখানে নতুন ফ্রিল্যান্সাররা একদম ফ্রিতে পরিপূর্ণ পোর্টফোলিও তৈরি করতে পারে। এরপর সাইটটির পিডিএফ ফরমেটে পোর্টফোলিও আপলোড করাটা আরেকটা চমৎকার ব্যাপার। এটি নতুন ফ্রিল্যান্সার বা ডিজাইনারদের জন্য বেশ কাজে লাগে, কারণ তাদের অনেকেরই কাজের কোনো অনলাইন কপি থাকে না। সব মিলিয়ে এখানে বিভিন্ন ফরমেটে মোট দশটি প্রোজেক্ট যুক্ত করা যায়।

পরিশিষ্ট

উপরোক্ত ছয়টি সাইটের সঙ্গে বোনাস হিসেবে থাকলো আরেকটি সাইট, যার নাম ক্যানভা। বেশ কয়েক বছর ধরেই গ্রাফিক্সের সকল অধিকাংশ আইটেমগুলোর ফ্রিতে প্রদানের জন্য কন্টেন্ট নির্মাতাদের প্রিয় সফটওয়্যারে পরিণত হয়েছে এটি। এই ক্যানভাতে সিভি ও পোর্টফোলিও বানানো যায় এবং খুব নজরকাড়া গ্রাফিক্স দিয়েই। স্যাম্পল টেমপ্লেটের পাশাপাশি এর ড্রাগ-অ্যান্ড-ড্রপ ইন্টারফেসের মাধ্যমে খুব সহজেই যে কেউ তার সৃজনশীলতার সর্বোচ্চ প্রয়োগ করতে পারে।

50
Facebook
Continue Reading...

Sunday, January 24, 2021

মোবাইল দিয়ে এপ্সের মধ্যমে আয় করুন।

No comments:
সত্যিকারে আদৌ টাকা ইনকাম Apps আছে কি না? আমার ব্লগের পাঠকদের এই প্রশ্নে আমি এত বেশি বিব্রত যে, শেষ পর্যন্ত বাধ্য হয়ে টাকা ইনকাম করার এপস নিয়ে লিখতে বসলাম। কিছু দিন আগে আমাদের ব্লগে “মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট” শিরোনামে একটি পোস্ট শেয়ার করেছিলাম। আপনি ঐ পোস্টটি পড়লে মোবাইল দিয়ে আয়ের সকল সত্য মিথ্যা ও বাস্তবতা সম্পর্কে জানতে পারবেন।

বর্তমানে আমাদের সবার হাতে হাতে মিনিমাম একটি করে স্মার্টফোন রয়েছে। সে জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করা আমাদের জন্য একদম সহজ হয়ে পড়েছে। আর সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অনেকে মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় করার জন্য টাকা ইনকাম Apps খুঁজে থাকেন। আপনি শুনে আরো অবাক হবেন যে, এমন অনেক লোক রয়েছে যারা বাটন ফোনে টাকা আয় করার উপায় খুঁজে বেড়ান! আপনি তাদের মধ্যে একজন হলে আজকের পোস্ট থেকে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। শুধুমাত্র একটু ধৈর্য্যধারণ করে পোস্টটি পড়তে হবে।

আজকের পোস্টে আমরা ভালোমানের ৫টি Android Apps দিয়ে টাকা আয় করার উপায় জানব। সেই সাথে পোস্টের শেষাংশে ২ টি বাংলাদেশী এন্ড্রয়েড এপস নিয়ে আলোচনা করব, যারা সত্যিকার অর্থে টাকা পরিশোধ করে থাকে। আমরা যে ৭ টি এন্ড্রয়েড এপস নিয়ে আলোচনা করব সেগুলো অস্থায়ি নয়। এই ৭ টি এপস স্থায়িভাবে সবসময় তাদের সেবা চালু রাখবে।

সাধারণত অধিকাংশ এন্ড্রয়েড এপস থেকে আয় করার ক্ষেত্রে এপস এর ভীতরে থাকা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতে হয় কিংবা ভিডিও দেখতে হয়। সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক এবং ভিডিও দেখার পর একাউন্টে সামান্য কিছু টাকা জমা হয়। কিন্তু আমরা যে ৭ টি এন্ড্রয়েড এপস নিয়ে আলোচনা করবে সেগুলো থেকে টাকা আয় করার জন্য এ ধরনের কোন কাজ করতে হবে না।
__________________________________________________
[অনলাইনে আয় করতে পড়ুন- Future post. ]
  • অল্প বয়সে কোটিপতি হওয়ার উপায়!
  • ব্লগ তৈরি করে আয়: ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায়?
  • ইউটিউব থেকে আয়: কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়?
আউটসোর্সিং কি? আউটসোর্সিং কিভাবে শিখব?
আমরা Android Apps দিয়ে টাকা আয় করার যে এপস শেয়ার করব সেগুলো অনেক ভালোমানের এবং তারা সবসময় তাদের গ্রাহককে বিশ্বস্ততার সহিত টাকা পরিশোধ করে। তবে মূল বিষয়ে যাওয়ার আগে একটা কথা জানিয়ে রাখছি যে, ব্লগিং ও ইউটিউবে কাজ করে আপনি যে পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন, টাকা ইনকাম Apps দিয়ে সেই পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন না।

Android Apps দিয়ে টাকা আয় করার উপায়

সাধারণত যাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ নেই তারা মোবাইলের মাধ্যমে Android Apps দিয়ে টাকা আয় করার চেষ্টা করে। তবে এখানেও একটা সমস্যা আছে। আপনার মোবাইলে ইন্টারনেট না থাকলে আপনি Android Apps দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন না। এন্ড্রয়েড এপস দিয়ে টাকা আয় করার জন্য প্রথমে আপনার মোবাইলে দ্রুত গতি সম্পন্ন ডাটা কিনে নিবেন। সেই সাথে আপনার মোবাইল কিছুটা ভালোমানের হলে কাজ করতে আপনার জন্য সুবিধা হবে।

সেরা ৫ টি টাকা ইনকাম Apps

প্রথমে আমরা বিশ্বের জনপ্রিয় ৫ টি টাকা ইনকাম এন্ড্রয়েড এপস নিয়ে জানব, যারা সত্যিকার অর্থে টাকা পরিশোধ করে থাকে। এই ৫ টি এন্ড্রয়েড এপস দিয়ে টাকা আয় করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজীতে দক্ষতা সম্পন্ন হতে হবে। কারণ এই এপসগুলোর সকল কার্যক্রম ইংরেজীতে করতে হয়। কাজেই ইংরেজীতে আপনার দক্ষতা না থাকলে এই এপসগুলো থেকে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না। সো আর কথা না বাড়িয়ে এপস সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

1. Playment

Playment Android Earning Apps
এটি একটি ইন্ডিয়ান এন্ড্রয়েড এপস। বর্তমানে শুধুমাত্র ভারতের লোকজন এই মোবাইল এপস ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারে। এই এন্ড্রয়েড এপস থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য তেমন কিছু করতে হয় না। প্রথমে প্লে-স্টোর থেকে এপস ইনস্টল করে একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে হয়। ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে খুব সহজে একটি একাউন্ট তৈরি করে নেওয়া যায়। তারপর একটি একটিভ মোবাইল নাম্বার দিয়ে একাউন্ট ভেরিফিকেশন করে নিতে হয়। একাউন্ট ভেরিফাইড হওয়ার পর আপনাকে বিভিন্ন ধরনের টাস্ক কমপ্লিট করার জন্য বলা হবে। এপস এর নির্দেশনানুসারে টাস্ক কমপ্লিট করলে আপনার একাউন্টে কিছু টাকা জমা হবে।

2. Google Opinion Rewards

Google Opinion Rewards
এটি গুগল এর চমৎকার একটি এন্ড্রয়েড এপস। এন্ড্রয়েড এপস দিয়ে টাকা আয় করার ক্ষেত্রে এই এপটি সারা বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই এপস থেকে ইনকামের টাকা ক্যাশ করা যায় না। আপনি এই এপস থেকে আয়ের টাকা দিয়ে শুধুমাত্র গুগল প্লে-স্টোর থেকে বিভিন্ন ধরনের পেইড এপস ক্রয় করতে পারবেন।

এই এন্ড্রয়েড এপস দিয়ে টাকা আয় করার জন্য গুগল প্লে-স্টোর থেকে ইনস্টল করে গুগল একাউন্ট ব্যবহার করে সাইনআপ করতে হবে। একাউন্টে লগইন করার পর গুগল আপনাকে প্রতি সপ্তাহে ২০-৩০ টি প্রশ্ন এবং মতামত জিজ্ঞেস করবে। আপনি প্রত্যেকটি প্রশ্নের সঠিক জবাব দিতে পারলে প্রতিটি উত্তরের জন্য ৫ থেকে ১৫০ টাকা করে ইনকাম করতে পারবেন। এটি গুগলের সার্ভিস হওয়ার কারনে পরিপূর্ণ ভরসা করা যায়।

3. Google Pay (GPay)

Google Pay (GPay)
এটি অনলাইনে কেনাকাঠার জন্য গুগলের একটি অসাধারণ এন্ড্রয়েড এপস। অনলাইন থেকে সব ধরনের জিনিসপত্র ক্রয় বিক্রয় করে পেমেন্ট করার জন্য এই এপটি গুগল তৈরি করেছে। অনলাইনে কেনাকাঠার ক্ষেত্রে এই এপস এর অনেক জনপ্রিয়তা রয়েছে। এটি অনেকটা পেপাল এর মত কাজ করে। আমাদের প্রতিবেশি দেশ ভারতে এই এপস এর প্রচুর জনপ্রিয়তা রয়েছে।

এই এন্ড্রয়েড এপস দিয়ে টাকা আয় করতে চাইলে আপনাকে এপস ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কেনাকাঠা করতে হবে। আপনি যত বেশি কেনাকাঠা করবেন, আপনার লেনদেনের উপরে ভিত্তি করে শতকরা হারে আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। সাধারণত প্রতি ১০০ টাকা ব্যবহারে গুগল ৫ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত ফেরত দিয়ে থাকে। তাছাড়াও বিভিন্ন ছুটির দিনে কেনাকাঠা ও বিল পরিশোধ করলে গুগল আরো বেশি হারে টাকা ফেরত দিয়ে থাকে।

4. Swagbucks

Swagbucks Android Earning Apps
Swagbucks এন্ড্রয়েড এপস থেকে আয় করার বিভিন্ন অপশন রয়েছে। এই এপস দিয়ে মোটামুটি ভালোমানের টাকা আয় করা যায় এবং আয়ের টাকা পেপাল এবং ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করা যায়। তাদের ওয়েব ভার্সন এবং এন্ড্রয়েড ভার্সন রয়েছে। আপনি চাইলে দুটি পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে এখান থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

সাধারণত এই এপস বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে থাকে এবং বিভিন্ন টাস্ক কমপ্লিট করার অপশন দিয়ে থাকে। এগুলো সঠিকভাবে পুরণ করার পর আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। এ ছাড়া এখানে তেমন কোন কঠিন কাজ নেই। শুধুমাত্র কয়েকটি সহজ ধাপ অনুসরণ করে খুব সহজে একটি একাউন্ট তৈরি করে কাজ শুরু করতে পারবেন।

5. Cointiply - Earn Free Bitcoin

Cointiply - Earn Free Bitcoin
এন্ড্রয়েড এপস দিয়ে টাকা আয় করে টাকা হাতের পাওয়ার ক্ষেত্রে Cointiply অসাধারণ একটি এন্ড্রয়েড এপস। এই এপস এর ওয়েব ভার্সনও রয়েছে। এখানে একটি একাউন্ট তৈরি করে আপনি কিছু টাস্ক কমপ্লিট করে বিট কয়েন আয় করে নিতে পারবেন। আপনার উপার্জিত বিট কয়েন ডলারে কনভার্ট করে টাকা উত্তোলন করতে পারনে। সাধারণত এখান থেকে আয় করার জন্য আপনাকে Play Games, Install Apps, Filling Surveys, View ads এর মাধ্যমে বিট কয়েন ইনকাম করে নিতে হবে। এই কাজগুলো যত বেশি করবেন, আপনার ইনকাম তত বেশি হবে।

বাংলাদেশি App দিয়ে টাকা ইনকাম

বাংলাদেশি Android Apps দিয়ে টাকা আয় করার নির্ভরযোগ্য এবং জনপ্রিয় এপস এখন পর্যন্ত চালু হয়নি। বিশেষকরে মোটামুটি ভালোমানের টাকা আয় করার মত কোন বাংলাদেশি এন্ড্রয়েড এপস এখনো নেই। তবে আমাদের দেশের কিছু ফাইন্যান্সিয়াল এন্ড্রয়েড এপস রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি কিছু ছোট খাটো এমাউন্ট আয় করে নিতে পারবেন। সেই রকম এপস এর মধ্যে নিচের কয়েকটি এপস বেশ জনপ্রিয়।
  1. bKash
  2. Nagad
  3. Rocket
  4. RapidCash
  5. NexusPay
  6. bKash Agent
  7. Nagad Uddokta
  8. Community Cash
  9. GPAY
  10. bKash Merchant
এগুলো ছাড়াও আরো কিছু এপস রয়েছে যেগুলোতে কাজ করে ছোট ছোট এমাউন্ট ইনকাম করা সম্ভব। এই এপসগুলোর বিশেষত্ব হচ্ছে যে, এখান থেকে আয় করার জন্য তেমন কোন অভীজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র সহজ কিছু স্টেপ অনুসরণ করে কাজ করতে পারলে টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়। নিচে সে রকম জনপ্রিয় দুটি বাংলাদেশি এপস নিয়ে আলোচনা করছি।

1. bKash Android App

bKash Android App
আমাদের দেশের ডিজিটাল লেনদেনের অধিকাংশ কাজ বিকাশ একদম সহজ করে দিয়েছে। বিকাশকে বাংলাদেশের ডিজিটাল ওয়ালেট হিসেবে গণ্য করা হয়। এই এপস দিয়ে টাকা পয়সা লেনদেন করার পাশাপাশি এপস রেফার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সাধারণত প্রতিটি রেফার এর জন্য বিকাশ ২০ টাকা পরিশোধ করে থাকে।

গুগল প্লে-স্টোর থেকে বিকাশ এপস মোবাইলে ইনস্টল করে নিজে নিজে একটি একাউন্ট তৈরি করে সেটিংস থেকে রেফার আইডি ব্যবহার করে অন্যকে এপস ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ পাঠাতে পারেন। কেউ আপনার পাঠানো লিংক ব্যবহার করে বিকাশ এপস ইনস্টল করলে প্রতিটি রেফার এর জন্য আপনার একাউন্টে ২০ টাকা করে জমা হবে। এভাবে আপনি যত বেশি রেফার করবেন আপনার ইনকাম তত বেশি হবে।

2. cWork - Micro Job

cWork - Micro Job Android Earning Apps
এটাকে এক ধরনের মাইক্রো জব এপ্লিকেশন বলা হয়। এখানে বিভিন্ন ধরনের লেখালেখির কাজ পাওয়া যায়। এই এপসে একটি একাউন্ট তৈরি করে আপনি যে বিষয়ে জানেন সে বিষয়ে ৩০০ শব্দের লেখা সাবমিট করতে পারবেন। আপনার লেখার কোয়ালিটি অনুসারে আপনাকে টাকা পরিশোধ করা হবে। আপনার লেখা যত বড় এবং ভালো হবে আপনাকে তত বেশি টাকা পরিশোধ করা হবে।

এখানে শিক্ষা, বিনোদন, ব্লগিং থেকে শুরু করে নিউজ পোর্টালসহ প্রায় সকল ধরনের লেখালেখির কাজ পাওয়া যায়। সাধারণত অনলাইন আয়, ব্লগিং, বিনোদন ও গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ নিয়ে লিখলে এই এপস থেকে বেশি টাকা আয় করা যায়। এই এপটি আমাদের দেশের হওয়ার কারনে বাংলা ভাষায় সকল ধরনের লেখা সাবমিট করা যায়।

শেষ কথা

সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ার পর Android Apps দিয়ে টাকা আয় করার বিষয়টি জেনে আপনি নিশ্চয় অবাক হচ্ছেন। আপনি অবশ্যই ভাবছেন যে, এই সামান্য টাকা আয় করার জন্য এগুলোতে কাজ করার কোন প্রয়োজন নেই। হ্যাঁ, আপনি ঠিক বলছেন। আমি আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত। এগুলোতে কাজ করে কেউ স্মার্ট এমাউন্ট ইনকাম করতে পারবে না। অনলাইন ভালোমানের এমাউন্ট আয় করতে হলে আপনাকে ব্লগিং অথবা ইউটিউবে কাজ করতে হবে।


#DohazaryBlog.com
Continue Reading...

Tuesday, January 5, 2021

স্বপ্ন জীবিত রাখুন।

No comments:


এই সুন্দর পৃথিবীতে একজন মানুষের বেঁচে থাকার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল স্বপ্ন দেখা। একবার চিন্তা করে দেখুন, যে মানুষটি আজ বেঁচে আছে সে কোনো না কোনোভাবে একটি বা একাধিক স্বপ্নকে সামনে রেখেই বেঁচে আছে। স্বপ্ন দেখতে হয়। স্বপ্ন দেখাতে হয়। যে স্বপ্ন দেখে না সে মৃত মানুষ!


স্বপ্ন পূরণ হয়, যদি কেউ তা হৃদয়ে লালন করে। আর স্বপ্ন তো বড় করেই দেখতে হয়। বড় স্বপ্ন দেখলে ছোট স্বপ্নগুলো এমনিতেই বাস্তবায়ন হয়। মনে করুন, আপনি দিনাজপুর থেকে ঢাকায় যাবেন। যাত্রা শুরু হল, পথে আপনি অনেক কিছুই দেখতে পাবেন। যাত্রাপথে আপনি অনেক উপজেলা, জেলা অতিক্রম করবেন। সুন্দর সুন্দর দৃশ্য দেখবেন, অনেক বিচিত্র মানুষ দেখবেন। এভাবে আপনি বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর ও সাভার অতিক্রম করে রাজধানী ঢাকায় পৌঁছবেন। কিন্তু যদি আপনি বগুড়া পর্যন্ত যেতেন, তাহলে আপনার ঢাকা শহরে পৌঁছানো সম্ভব হতো না। ঢাকায় আসার কারণে আপনি পথে যা দেখেছেন তা বোনাস পেয়েছেন। বড় স্বপ্ন দেখার মজা এটিই। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, স্বপ্নের কথাগুলো মানুষকে বলতে হয়। এতে লাভ কী? স্বপ্নের কথা মানুষকে বললে তার বাস্তবায়ন সহজ হয়। কিভাবে? আপনি যখন আপনার স্বপ্নের কথা কাউকে বলবেন তখন আপনার জীবনে দুটি ঘটনা ঘটবে। দেখবেন কেউ আপনাকে ও আপনার স্বপ্ন নিয়ে ঠাট্টাতামাশা করছে। তারা আপনাকে বলতে পারে, এটি তোমার দ্বারা সম্ভব নয়! আবার কেউ আপনার স্বপ্ন পূরণে আপনাকে উৎসাহ দেবে। অন্যের দেয়া উৎসাহ আপনাকে সামনে চলতে অনুপ্রেরণা জোগাবে। তখন আপনার স্বপ্ন আপনাকে থামতে দেবে না, বিশ্রাম দেবে না, এমনকি আপনাকে ঘুমাতেও দেবে না।

আবার অন্যদিকে, যারা জীবনে কখনও বড় বা সুন্দর স্বপ্ন দেখে না বা কখনও সমাজে কোনো ভালো কাজ করে দেখাতে পারেনি, সমাজে কারও উপকারে আসতে পারেনি, তারা আপনাকে ভয় দেখাবে, নিরুৎসাহিত করবে। অনেক ক্ষেত্রে সমালোচকরা আপনাকে পাগল বলতেও কুণ্ঠাবোধ করবে না। মজার বিষয় হচ্ছে, বড় স্বপ্ন দেখে তা কাউকে বললে স্বপ্ন দেখা মানুষটি সবচেয়ে বেশি নিরুৎসাহিত বা সমালোচনার শিকার হতে পারে তার রক্তের সম্পর্কের প্রিয় মানুষের দ্বারাই! তাহলে উপায়? আপনি যদি সাহসী হন, বিবেকবান হন আর আপনার মনে যদি বড় ও সফল হওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় থাকে, আর তা যদি আপনি চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন, তাহলে এমন কোনো অপশক্তি নেই যা আপনাকে থামাতে পারে।পরীক্ষায় এ-প্লাস পাওয়ার জন্য যেমন এ-প্লাস পাওয়া ছাত্রকে অনুসরণ করতে হয়, তেমনি সফল বা বড় হওয়ার জন্য সফল মানুষকেই অনুসরণ করতে হয়। সফল হওয়ার জন্য আপনার দেখা স্বপ্নটি কখনও চুরি হতে দেবেন না। স্বপ্ন চুরি হলে আপনি নিরুৎসাহিত হবেন। আর স্বপ্ন কিন্তু কাছের মানুষরাই বেশি চুরি করে! তাই সাবধান!

স্বপ্নকে হৃদয়ে লালন করুন। আপনার স্বপ্নের গাছটিকে জীবিত রাখুন। আর স্বপ্নের গাছটিকে জীবিত রাখতে তাতে প্রতিদিন নিয়ম মেনে পানি ঢালুন। দেখবেন একসময় আপনার স্বপ্নের গাছে সুন্দর পাতাসহ রঙিন ফুল ফুটবে, তাতে রঙিন প্রজাপতি আসবে। স্বপ্নের গাছে ফল ধরবে আর ফলটি সুমিষ্ট হবে, ঠিক আপনি যেমনটি চেয়েছিলেন।


#DohazaryBlog.com
Continue Reading...

Sunday, January 3, 2021

১৯৫ টি দেশের সব টিভি চ্যানেল মাত্র ১ টি আপসে। World all tv Channel in one apps.

No comments:
সIPTV 




মাত্র 

একটি  অ্যাপস। ওয়ার্ল্ডের সকল 
টিভি চ্যানেল রয়েছে এর মধ্যে। ১৯৫টি দেশের ১০৯২০টি টিভি চ্যানেল, সাথে হাইকোয়ালিটি ও বাফারিং মুক্ত লাইভ স্ট্রীমিং, এক কথায় অসাধারন।
Ds
 প্লেস্টোর থেকে IPTV Lite লিখে সার্চ করে ইনস্টল করে নিন। iptv lite

এবার এপটি ওপেন করলে উপরে "+" বাটন দেখতে পাবেন।

live tv

এখন add URL প্রেস করুন।

live tv

স্টোরেজ পারমিশন চাইবে allow করে দিন।

live tv
এবার Playlist URL নামে একটি বক্স শো করবে

live tv
https://raw.githubusercontent.com/devsground/IPTV/master/channels_V2/bdix/bdix_bdtv.m3u?fbclid=IwAR2qOKaTSDdc45JWlwkU9yiyS8c473AY4pqTJKqZI0f-LnpjIEKvvIikkl8

উপরের এই লিঙ্কটি কপি করে "Playlist URL" বক্সে পেস্ট করে ok করুন। দেখবেন ধীরে ধীরে সকল টিভি চ্যানেল লোড হচ্ছে।

live tv

এবার আপনার পছন্দের চ্যানেলটি দেখতে থাকুন।

সো এই ছিল আমার আজকের টিউন। আশা করছি টিউনটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে। বন্ধুরা আপনার কাছে কেমন লেগেছে টিউমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। এমন নিত্যনতুন টিউন পেতে সবার প্রিয় ওয়েবসাইট, টেকটিউনসের সাথেই থাকুন। আর চাইলে একটি জোস দিতে পারেন।

সুতরাং কথা হবে অন্যকোন টিউনে, সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। মানুষের মঙ্গল  কামনা করুন। আপনাদের সবার জন্য রইলো সুভকামনা। আল্লাহ হাফেজ।

#DohazaryBlog.com
Continue Reading...

ব্রিলিয়ান্ট অ্যাপ এর বিস্তারিত। Brilliant apps,

No comments:


 

ব্রিলিয়ান্ট অ্যাপ:

ব্রিলিয়ান্ট অ্যাপ হলো একটি ইন্টারনেট ভিত্তিক কথা বলার অ্যাপ।

আমাদের দেশে একটা সময় ছিল যখন কথা বলতে গেলে মিনিটে ০৭ (সাত) টাকার বেশি খরচ হতো।

কিন্তু বর্তমানে কিছু আইটি প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন মোবাইল অ্যাপস কম খরচে কথা বলার এক দারুন সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে।

যা দিয়ে আপনি অনেক কম খরচে দেশ-বিদেশে যে কোনো যায়গায় অডিও বা ভিডিও কলে কথা বলতে পারেন।

আজ আমরা এমন একটি অ্যাপস নিয়ে কথা বলবো যা নিয়ে আপনি ৩৪ পয়সা প্রতি মিনিটে (ভ্যাট সহ) আনলিমিটেড কথা বলতে পারবেন।

অ্যাপটির নাম হচ্ছে ব্রিলিয়ান্ট অ্যাপ

যার বিন্তারিত নিম্নে আলোচনা করা হলো:

অ্যাপটি চালু করার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার ‘প্লে স্টোর’ থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে।

ডাউনলোড করতে: ক্লিক করুন

তারপর অ্যাপটি ডাউনলোড করার পর ইনস্টল করে চালু করতে হবে।

এরপর আমাদের প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য সেটিংস  অপশনে যেতে হবে।

এরজন্য আমাদের একটি মোবাইল নম্বর লাগবে এবং সেটা অবশ্যই সাথে থাকতে হবে কারণ রেজিষ্ট্রেশন করার সময় একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে সেটি দিতে হবে।

এবং জাতীয় পরিচয়পত্র লাগবে। সেখানে যেভাবে তথ্যগুলো আছে ঠিক সেভাবে পূরণ করতে হবে।

পূরণ করার পর ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে অ্যাপটি সচল হয়ে যাবে

রিচার্জ করার পদ্ধতি:

এই অ্যাপটিতে বিভিন্ন উপায়ে রিচার্জ করা যায়। যেমন: বিকাশ, রকেট, ডাচ-বাংলা, অনলাইন ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে, বিভিন্ন মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে, আরো নানান উপায়ে।

আমরা বিকাশের মাধ্যমে রিচার্জ পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করতেছি। আপনি চাইলে ঠিক একই উপায়ে অন্য মাধ্যম দিয়ে রিচার্জ করতে পারেন।

১. এর জন্য আমাদের প্রথমে বিকাশে ঢুকার জন্য *247# ডায়াল করতে হবে।

ব্রিলিয়ান্ট অ্যাপ ১ নং উপায়

২. সেখান থেকে আমাদের পেমেন্ট অপশনটিতে যেতে হবে।

ব্রিলিয়ান্ট অ্যাপ ২ নং উপায়

৩. তারপর সেখানে মার্চেন্ট বিকাশ নাম্বার এর ফাঁকা জায়গায় ০১৭০৯৮১৮২৫৯ লিখতে হবে।

ব্রিলিয়ান্ট অ্যাপ ৩ নং উপায়

৪. তার পর যত টাকা রিচার্জ করতে চান তার পরিমাণ লিখতে হবে। তবে বলা বাহুল্য যে, ২০ টাকার নিচে লোড দিলে ৩ টাকা অতিরিক্ত চার্জ কাটবে।

৪ নং উপায়

৫. তারপর রেফারেন্স নাম্বারটির ঘরে অ্যাপটি চালু করার পর ১১ সংখ্যার যেই নাম্বারটা তারা আপনাকে দিবে সেটা দিতে হবে।

৫ নং উপায়

৬. কাউন্টার নাম্বার ১ দিতে হবে।

ব্রিলিয়ান্ট অ্যাপ ৬ নং উপায়

৭. এবং তারপর আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন নাম্বারটি দিতে হবে।

৭ নং উপায়

৮. তারপর রিচার্জ সফল হয়ে গেলে একটি ট্রানজেকশন কোড দিবে। সেটা ব্রিলিয়ান্ট অ্যপ এর রিচার্জ অপশনে ট্রানজেকশন ঘরে বসিয়ে দিলেই রিচার্জ সফল হয়ে যাবে।

৮ নং উপায়

এভাবে আপনি ব্রিলিয়ান্ট অ্যাপ এর সকল কার্যাবলি সম্পন্ন করতে পারেন এবং আপনার প্রিয়জনদের সাথে সকল নাম্বারে আনলিমিটেড কথা বলতে পারেন ।

বিস্তারিত জানতে ক্লিক



করুন।


#DohazaryBlog.com
Continue Reading...